বাহ বালিকার ঠোট গুলা তো অনেক মিষ্টি কিন্তু রাগের কারণে হাল্কা ঝাল লাগতাছে😊
প্রায় ৫মিনিট পর ছাড়লাম আর আমার থেকে ছাড়া পাওয়া মাত্রয় হাপাইতাছে মনে হচ্ছে আর কিছুক্ষণ থাকলে ওর থম বন্ধ হয়ে যেতো!
ওই দিকে ক্যাম্পাসের সবাই তো অবাক হয়ে আছে সব থেকে বেশি অবাক তো হয়ছে ইতি ও এমন টা হবে ভাবতে ও পারে নায়😂
ইতি- তোর এতো বড় সাহস তুই আমাকে কিস করিস তোকে আজ আমি(হাপাইতাছে আর রাগে গজগজ করে আমার গলা চেপে ধরতে আসতেছে)!😠
তখনি আমি আবার ওর হাতে ধরে টান দিয়ে নিজের আয়াত্তের কাছে এনে ওর কমেরের মধ্যে ১হাত দিয়ে ধরে আমার কাছে এনে আর এক হাত দিয়ে ওর হাত গুলাকে ছেপে ধরে একদম আমার কাছে নিয়ে আসলাম। ওর রাগি নিশ্বাস গুলা আমার মুখের উপর এসে পড়ছে!!😍
ওর বান্ধুবীরা- ওয়াও কি রুমান্টিক সিন ইয়ার😍!
ইতি- ওই ছাড় বলছি আমাকে হাত গুলা ছাড়?!
আমি- হুম,ছেড়েই তো দিবো বালিকা এতো রাগ কেন একটু কন্ট্রোল করতে পারোনা এই রাগের জন্য এতো মিষ্টি ঠোট গুলাতে ও হাল্কা ঝাল লাগে 😜মিষ্টির মধ্যে কি ঝাল ভালো লাগে 😜!
ইতি- তোকে আমি কি যে করবো
এতো খারাপ অবস্তা করবো যে স্বয়ং তোর মা বাবা দেখলে ও তোকে ভয় পাইবো?।
হিচকে টানে আরো কাছে আনলাম!
আমি- কি করবা কিস করবা বুঝি একবার এ মন ভরে নাই বুঝি। তা অবশ্যয় ভরারই কথা না আমার মতো কিউট ঠোট গুলা কয় পাইবা বলো কত মিষ্টি ঝাল একদম নাই!😜
ইতি- তুই আমাকে এখনি চিনতে পারিস নাই এই ইতিকে ?!
আমি- রাখ তোর মতো কত দেখলাম আর কত ঠিক করলাম, শাহ আলম খান কি বাংলাদেশে একটা নাকি তোর বাপের নাম শাহ আলম হয়লেই কি তোর বাপ ও মন্ত্রী শাহ আলম খান যত্তসব?!!
ইতি- তুই অনেক পস্তাবি?!
আমি- দেখবোনে আর আরমান পস্তাই না?!
হাকিম- আরমান স্যার আসতেছে?!
আমি- কিহহহ?
তারপর তাড়াতাড়ি ওকে ছেড়ে দিয়ে দৌড় দিয়ে ক্লাস রুমে ঢুকে গেলাম!
হাকিম- দোস্ত তুই একদম ঠিক করিস নাই ইতি আপু কিন্তু সত্যি মন্ত্রীর মেয়ে?!
আমি- মানে দূর পাগল ওর মতো কত মেয়ে দেখলাম মিথ্যা বলে ফাফর মারে?!!
হাকিম- না সত্যি মন্ত্রীর মেয়ে আর আল্লাহ জানে কি হয় তুই একটু বেশি ভারাভারি করে ফেলছোস?!
আমি- সত্যি ও মন্ত্রীর মেয়ে?!!
হাকিম- হুম!
আমি- তুই আমাকে ভয় দেখাইতাছোস তাই না?!
হাকিম- আরে না?!
আমি- হুম,জানি ভয় দেখাচ্ছিস আমি ভয় পাইনা?!
হাকিম- দূর!!
তারপর ক্লাস ২টা করে চলে আসতে লাগলাম!
ওই দিকে সবাই বলাবলি করতাছে দেখনা ছেলেটার কি সাহস ইতির আপুর সাথে কি না করছে মন্ত্রীর মেয়ের সাথে!!
ওদের কোনো শুনে তো আমার ভিতর শুকিয়ে যাচ্ছে তার মানে কি সত্যি ইতি মন্ত্রীর মেয়ে!!
আমি- দোস্ত তাইলে এখন কি করবো?!!
হাকিম- দেখ তুই ইতি আপুর থেকে ক্ষমা চেয়েনে আমার মনে হয় ক্ষমা করে দিবে ওনী,,, আর ওনারা কোথায় আমরা কোথায় ওদের সাথে কি আমরা পারবো বল?!
আমি- হুম! ঠিক বলছিস?!আচ্ছা তাইলে চল ওনার কাছে যাই?!
হাকিম- হুম! চল!
তারপর ওনার কাছে গেলাম দেখি ওনী গাড়িতে ঊঠতেছে!
হাকিম- ইতি আপু একটু শুনেন?!
ইতি- কি বল?!
আমি- আসলে আপু আমি জানতে পারি নাই বা বোঝতে পারি নাই যে আপনি সত্যি মন্ত্রীর মেয়ে আমি ভাবছি মজা করছেন প্লীজ আপু আমার ভুল হয়ে গেছে ক্ষমা করে দেন?!
ইতি- impossible তোর মতো ২টাকার ফকিরের বাচ্চার সাহস হয় কি ভাবে আমার সাথে এমন করার তাও আবার সবার সামনে কিস??!
আমি- বোঝতে পারি নাই দেখেন মানুষ মাত্রয় ভুল আছে আর আপনি ওই দিন ভুল করছিলেন কিন্তু যাইহোক আপনি আমার সিনিয়র তাই ছোট মনে করে মাফ করে দেন?!
হাকিম- আপু সত্যি ও তো নতুন আসছে বোঝতে পারে নাই?!
ইতি- কখনোই না ফকিরের বাচ্চার এতো সাহস আমাকে কি করে কিস করে ওর যে কি হাল করবো আমি তবে মাফ করতে পারি একটা শর্তে ওকে ক্যাম্পাসের মধ্যে সবার সামনে আমার পায়ে মধ্যে পরে পায়ে ধরে ক্ষমা চাইতে হবে!!
আমি- ওই রাখ তোর ভাষণ অনেক শুনছি ফকিরের বাচ্চা বলে বারে বারে গালি দিচ্ছিস কেন আমি ফকির নয় তোর বাবা ফকির আমাদের মতো সাধারণ মানুষের থেকে নির্বাচনের সময় ভোট ভিক্ষা চেয়ে যাই বুঝলি ফকিরের মেয়ে?!!
ইতি-whaaaaaat তুই কি বল্লি?!
আমি- হুম, একদম ঠিক বল্লাম ভেবে দেখ কারা ফকির কথায় আছে না কুত্তার লেজ আর তোর মতো মেয়েরা কখনো ভাল ঘি আর তেল যতই মাখুক না কেন সোজা হয়না?!
ইতি- কি বল্লি তুই কুত্তার লেজ কে, তোরা হচ্ছিস কুত্তা আর তোদের কাজ আর সেন্স গুলাও হচ্ছে কুত্তাদের মতো,, কুত্তা যেমন ঘেউঘেউ করে তোদের সভাব হচ্ছে পারুক আর না পারুক ঘেউঘেউ করা?!
আমি- দূর nonsense তোর সাথে অযথা কথা বলে টাইম নষ্ট করতে চাইনা?!
ইতি-whaaat k nonsense!
আমি আর ওই খানে দাঁড়িয়ে না থেকে সোজা চলে আসলাম ওই দিকে আমার ১৪গুষ্টি উদ্ধার করে ছারতাছে!!
হাকিম- দোস্ত তুই এটা কি করলি?!
আমি- হুম, একদম ঠিক করছি মা বাবার নামে কেও কিছু বল্লে আমার রক্ত মাথাই উঠে যাই!!
হাকিম- তুই একটু ভেবে দেখছিস ওরা কি করতে পারে very ডেঞ্জারাস মেয়ে ইতি আপু?!
আমি- দূর দেখা যাবেনে ওর মতো ডেঞ্জারাস মেয়েকে ২.৩.টা কিস করলেই ঠিক হয়ে যাবে 😜!আচ্ছা তাইলে আমি যাই?!
হাকিম- হুম!
ওই দিকে বাসাতে চলে আসতে লাগলাম। ওদের সামনে যত বাহাদুরি করিনা কেনো এখন কিন্তু অনেক ভয় লাগতাছে ভয়ে আমার ভিতরে থো থো করতাছে আল্লাহ জানে কি আছে কপালে।আর কি সুন্দর একটা মেয়ে বাহ ঠোট গুলা কি মিষ্টি ওর ঠোটের ঘ্রাণে তো আমার পেট ভরা আর রাত্রে তো ডিনার করতেই মন চাইতাছে না!
যাইহোক বাসাতে চলে আসলাম! এসে দেখি আম্মু এখনো শুয়ে আছে!
আমি- কি বেপার আম্মু এখনো শুয়ে আছো তোমার শরীর এখনো ভাল হয়নাই চলো ডাঃ কাছে যাই??!
আম্মু- আরে না আমি ঠিক আছি ডাঃ কাছে যেতে হবে না বাবা তুই একটা কাজ কর আমার না সারা শরীর ব্যথা করতাছে ২ হেলিপ্যান ট্যাবলেট নিয়ে আই খেলেই কমে যাবে??!
আমি- হঠাৎ শরীর ব্যথা করতাছে না আম্মু তুমি চলো ডাঃ কাছে দেখিয়ে আসো?!
আম্মু- আরে এমনিতে ব্যথা করতাছে শরীর ক্লান্ত তো তাই ওই গুলা খেলে কমে যাবে তুই ওষুধ গুলা নিয়ে আই দেখ বিছানার নিছে ৫০টাকা রাখা আছে?!!
আমি- হুম!
তারপর ওষুধ গুলা আনতে গেলাম বোঝতে পারলাম আম্মু কেন যাইতে মানা করতাছে টাকা নায় শেষ হয়তো!
না আমাকে কিছু একটা করা লাগবো আর আপু ও তো চেষ্টা করতাছে আমাকে করতে হবে যেই ভাবে হোক!!
তারপর ওষুধ গুলা আম্মু কে খাইয়ে দিয়ে আমি কিছু ভাত খেয়ে শুয়ে পড়লাম বোঝতে পারলাম আজ আম্মুর অসুখ বলে শুয়ে আছে আর পুরো বাড়িটা ফাকা ফাকা লাগতাছে, আর আজ কেও এতো বার বলে ও নাই যে সব গুলা ভাত না খেয়ে উঠতে পারবিনা, সব গুলা খেয়ে উঠতে হবে কেও বলে নাই এখন বোঝা যাইতাছে ওনী কতটা important আমাদের জন্য!!
যাইহোক গিয়ে কিছুক্ষণ পড়ে ঘুমিয়ে পড়লাম ভালো লাগতাছে না তাই!!
সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখি আম্মু নাস্তা রেডি করে ফেলছে!
আমি- আম্মু এখন কেমন লাগতাছে?!
আম্মু- হুম ভালো!
আমি- তোমাকে কে বল্লো এখন রান্না করার জন্য আপু কয়?!তোমার শরীর এমুনিতে ভালোনা?!!(একটু রাগি ভাবে)!
আম্মু- দূর পাগল আমি একদম ঠিক আছি তুই রাগ করছিস কেনো আর আমি তো জানি আমি রান্না না করলে আমার ছেলে সারাদিন না খেয়ে থাকবে কারণ তার তো আবার বাহিরের খাবার ভালো লাগে না??!
আমি- হুম, তাই তো ?!
আম্মু- হুম, এখন আমি একদম ভালো আছি তাড়াতাড়ি নাস্তা করবি আই কলেজে সময় হয়ে গেছে??!
আমি- হুম!
তারপর খেয়ে কলেজে চলে গেলাম গিয়ে দেখি হাকিম দাঁড়িয়ে আছে ওর সাথে কথা বলতাছি এমুনি রিয়া দৌড়ে এসে!
রিয়া- I love u দোস্ত কেমন আছিস?!
(জড়িয়ে ধরে)!
আমি-I love to! দোস্ত(আমি ও জড়িয়ে ধরে)!
আর তখনি পিছন থেকে কে জানি টান দিয়ে
ঠাসসসসসসস,,ঠাসসসসসস,,ঠাসসসসসস
পিছোনে ফিরে তো আমি অবাক!
চলবে…………