মন্ত্রীর ডেঞ্জারাস মেয়ে যখন বউ পর্ব_০৮

এক পর্যায়ে মেয়েটা এসে আমাকে জড়িয়ে ধরে তা দেখে ইতি চোখ গুলাকে বড় বড় করে ফেল্লো,, ডান্স পার্টি থামিয়ে রাগি লুক নিয়ে আমাদের দিকে তেড়ে আসতে লাগলো! আর ও এসে ও পড়লো একদম কাছে,,ডান্স বন্ধ হওয়াতে মেয়েটা আমাকে ছেড়ে দিলো!!!

ঠাসসসসসসসসসসসসসস
ইতি- তোর তো সাহস কমনয়?!

আরে আপনারা কি ভাবতাছেন আমারে থাপ্পড় দিছে,, আরে একদমই না মেয়েটাকে থাপ্পড় মারছে!!

আমি আর বাকি সবাই তো অবাক হয়ে আছি😱

ইতি- ওই চল বাসাতে যাবো আই(আমার হাত ধরে)!

আমি- কেন আর ডান্স থামিয়ে আপনি ওকে থাপ্পড় মারলেন কেন?!

ইতি – এতো কয়ফত দিতে পারবোনা চল আগে বাসাতে তারপর বলছি তোর ডান্স করতে অনেক শখ তাই না বাসাতে চল শিখাইতাছি তোকে?!(রাগি ভাবে)!

আমি- না যাবোনা আগে বলেন কেন থাপ্পড় দিছেন?!

ইতি – আমার মনে চাইছে তাই দিছি, আর আমার মনে যা চাই তাই করি বুঝলি চল বলছি বাসাতে(চিৎকার দিয়ে)!

আমি- আগে আমার কথার উত্তর দেন?!

ইতি- বল্লাম না তোকে বাসাতে যাই তারপর উত্তর দিতাছি চল আমার কিন্তু রাগান্বিত করিস না?!

না এই খানে আর কথা বাড়িয়ে লাভ নাই পরে এই মেয়ে কি করে ফেলবে আল্লাহ জানে😖

আমি- হুম.চলেন!

তারপর গাড়িতে এসে বসলাম ইতি আমার দিকে একটি বারের জন্য ও তাকাইনা ড্রাইভ করে চলছে বোঝতে পারছিনা ও এমন ভাবে রেগে গেলো কেন, আমাকে ওই মেয়েটার সাথে এই ভাবে দেখে ওর মনে কি চলে আল্লাহ জানে!

তারপর বাসাতে চলে আসলাম!
গিয়ে রুমের মধ্যে বসে রইলাম!
এমুনি ইতি বাথরুম থেকে ফ্রেশ হয়ে বাহির হয়ে আসলো!

আমি- কি জান পাখি আমার উত্তর টা কোথায় আমাকে অন্য কারো সাথে দেখলে বুঝি হিংসা হয়(ওকে টান দিয়ে আমার একদম কাছে নিয়ে এসে)! 😊

ইতি- হাহাহা হিংসা হয়বো আমার তাও আবার তোর জন্য পাগল নাকি?!আর আমাকে ছাড় বলছি তোর জায়গা কোথায় বার বার ভুলে যাচ্ছিস কিন্তু?!

আমি- তাইলে ওই মেয়েকে মারলে কেন?(ওকে ছেড়ে)!

ইতি- দেখ তুই শুধু এই একটি বছর আমি যে ভাবে বলবো সেই ভাবে চলবি আমার কথার বাহিরে যাবি তো তোর খবর আছে,, আর ডান্স করতে তোর অনেক শখ না হুম পা গুলা ভেঙে খাটের মধ্যে বসিয়ে রাখবো বুঝলি তখন জীবনে ও আর হাটতে পারবিনা
?!

আমি- ও হ্যালো আমি ডান্স করবো কি না সে টা আমার বেপার আপনার কি হুম তাতে?!

ইতি- হুম ডান্স করে দেখিস আর একবার পা গুলা তোর সাথে থাকে কি না?!

আমি- আমি ডান্স করবো আপনার কিসের সমস্যা?!

ইতি- আমার আবার কিসের সমস্যা হবে হুম ওই যায়গা তোর যোগ্য নয় ওহ সরি তুই ওই জায়গার যোগ্য নয় তোকে শুধু রাস্তাই আর ফুটফাতে ডান্স করাতেই মানাই?!বুঝলি nonsense next time যাতে না হয়?!

আমি- হুম! দেখি!!

আমি( মনে মনে মেডাম যতই টালবাহানা করোনা কেন আমি ঠিকি বুঝতে পারছি তুমি সেই আগে থেকে ফিদা হয়ে যাইতাছো!

তারপর রাতে ঘুমাইতে গেলাম কি করার ফ্লোরেতে থাকা লাগে প্রতিদিন!এই বজ্জাত বেটি একা একা আরামে খাটে ঘুমাই!

আমি- ইসস আমি আর ফ্লোরেতে থাকবোনা আম্মু মেডিকেল থেকে বাসাতে আসুক ওই খানে চলে যাবো তখন দেখবো কে ফ্লোরে থাকে(ইতিকে শুনিয়ে)!

ইতি- শুন তোর ওই ভাঙাচোরা বাড়িতে কেও যাইবোনা বোঝলি আর তোর লজ্জা করে না এমুনিতে আমার অন্যধংশ করে আবার আমাকেই খোঁটা দিস?!

আমি- হ্যালো মেডাম আপনি হয়তো জানেন না যে আমি এখনো আপনার বাসার খাবার খাইনাই আর আমি আম্মুর হাতের রান্নাই বেশি খাই অবশ্যয় আর একজনের হাতের রান্না খাইতাম কিন্তু এখন আর খাবোনা?!

নিশ্চুপ………………….হয়ে আছে আর কোনো কথা বল্লোনা!

যাইহোক দেখতে দেখতে রাত টা কেটে গেলো সকালে ঘুম থেকে উঠে আম্মুর কাছে গেলাম!

আমি – আম্মু কেমন আছো এখন?!

আম্মু- হুম ভালো!

ইতি- আম্মু ডাঃ বল্লো কাল ২.১.একদিনের ভিতর আপনাকে বাসাতে নিয়ে যাইতে পারবো?!!

আম্মু- ও আচ্ছা!

ইতি- আম্মু আপনাকে একটা কথা বলার ছিল?!

আম্মু- হুম!বলো কি?!

ইতি- আসলে আম্মু আপনাকে প্রথমে আমি আমাদের বাসাতে নিয়ে যাইতে চাই তারপর আপনি পরিপূর্ণ ভাবে ভালো হওয়ার পর যাইবেন আপনাদের বাসাতে?!

আম্মু- কিন্তু মা?!

ইতি- দেখেন আম্মু প্লীজ না করবেন না আর আব্বু ও বাসাতে একা ওনাকে তো দেখার কেও নায় তাই বলতাছি প্লীজ?!

আম্মু- আচ্ছা ঠিক আছে মা?!

ইতি- জানি আম্মু আপনি না করবেন না (আম্মুকে জড়িয়ে ধরে)!

আম্মু- হুম!

ইতি- আচ্ছা তাইলে কলেজে যাই?!

আম্মু- হুম যাও!

আমি তো এই মেয়ের কাজ কারবার কিছুই বোঝতে পারছিনা!আবার কি প্লেন করতাছে আল্লাহ জানে!

যাইহোক কলেজে চলে আসলাম!
এসে ওদের সাথে কথা বলে ক্লাস করতে লাগলাম, ইতি ওর ক্লাস রুমে চলে গেছে,, দুপুরে ক্লাস শেষ কেন্টিনে গেলাম খিদা লেগে গেছে অনেক!
এমুনি,

রিয়া- এই আরমান কোথাই যাস?!

আমি- কেন্টিনে খাওয়ার জন্য যাই চল তুই ও?!!

রিয়া- হুম চল!

আমি- তুই এই খানে বস আমি অর্ডার দিয়ে আসি
তারপর খাবার অডার করতে যাবো
এমুনি রিয়া আমার হাত টা ধরলো!

রিয়া- তোর জন্য আমি বাসা থেকে নিজের হাতে রান্না করে নিয়ে আসছি?!!

আমি- কি সত্যি?!

রিয়া- হুম!

আমি – তা কোথায় বাহির কর তাড়াতাড়ি?!

রিয়া- হুম নে?!!

তারপর খাইতে লাগলাম ইচ্ছামতো ও কি খাইবে আমার খাওয়া দেখেই অবাক হয়ে আছে?!!

আমি- বাহ তোর হাতের রান্না তো অনেক স্বাদ এতো ভালো রান্না করিস আগে জানতাম না?!

রিয়া- কি সত্যি ভালো হয়ছে?!

আমি- হুম,অনেকদিন পর পেট ভরে খাইলাম?!!অনেক ভাল হয়ছে?!!

রিয়া- আমি আরো ভাবছি কেমন জানি হয় আর তুই কি জানি বলিস?!!

আমি- না সত্যি ভালো রান্না করিস!

হঠাত করে ওই দিকে চোখ যাওয়াতে দেখি ইতি কেমন করে আড়চোখে দেখতেছে আমাকে আর কোনো কিছু না বলে চলে গেলো!

যাইহোক আজ বহুদিন পর মজা করে খাইলাম!

যাইহোক তারপর বাসাতে চলে আসলাম আর দেখতে দেখতে কিছুদিন কেটে গেলো আম্মুকে মেডিকেল থেকে ইতিদের বাসাতে নিয়ে আসছে,, ইতি আম্মুর অনেক কেয়ার করে ও আর আমার সাথে এমন বাজে ব্যবহার করে কেনো আল্লাহ জানে, ওদের সামনে একদম নিষ্পাপ একটা মেয়ে আর আমার সাথে ডেঞ্জারাস আর মাজে মাঝে ওর কিছু কাজ থেকে কেমন অদ্ভুত লাগে এমন কিছু কাজ করে!!

আম্মুর কিচেনে যাওয়া একদম মানা ইতি ও আম্মুকে যাইতে দেই না এই জিনিশ টা আমার অনেক ভাল লাগে,, অন্তত আমার পরিবারের সাথে তো ভাল ব্যবহার করে!

আমি- আম্মু তাইলে আমি কলেজে যাই(আম্মুর রুমে গিয়ে)!

আম্মু- আচ্ছা যা নাস্তা করছিস তো?!

আমি- হুম তুমি ও করে নিও তোমার রুমে খাবার নিয়ে আসতে আমি কাওকে বলে দিচ্ছি(আসলে আমি খাইনাই আমি চাইনা খাইতে)!

আম্মু- আচ্ছা!!

তখনি,

ইতি আম্মুর জন্য খাবার নিয়ে আসলো!

ইতি- আম্মু খেয়েনেন আপনি?!তাড়াতাড়ি আপনাকে খাইয়ে আমি কলেজে যাবো?!

আম্মু- মা তুমি এক কাজ করো খাবার গুলা রেখে যাও আমি খেয়ে নিবো?!

ইতি- না আমি আছি আপনি খান?!!

আম্মু- না সমস্যা নাই খাইতে পারবো তুমি চলে যাও,, পরে লেট হবে এমনিতে তোমার আপু তো আছেই ও ফ্রেশ হয়ে আসুক তারপর খাবোনি তুমি যাও?!

ইতি- আচ্ছা!

তারপর আমি নিছে চলে আসলাম এসে রেডি হয়ে যাইবো এমুনি!

ইতি- নে টিফিন গুলা সাথে নিয়ে যা?!

আমি- না লাগবোনা আমি কারো হাতের রান্না খাইনা?!

ইতি- মনে চাইলে নিলে নে না নিলে নাই তোর ইচ্ছা তোর যত্তসব!(বিরক্তিকর ভাবে)!

আমি- তাই তো বল্লাম আমি কারো রান্না খাইনা?!

এই বলে আমি চলে আসলাম কলেজে!

গিয়ে দেখি রিয়া বসে আছে!

আমি-কি খবর?!

রিয়া- হুম ভালো তোর?!

আমি- হুম ভালো!

রিয়া- এই কি তোর মুখ টা একদম শুকিয়ে আছে কেন তার মানে তুই নাস্তা করিস নাই?!

আমি- না করে আসছি?!

রিয়া- দেখ আমি তোকে সেই ছোট বেলা থেকে চিনি আর জানি তোর খিদা লাগলে মুখ টা একদম শুখিয়ে যাই কারণ তুই খিদা একদম সয়তে পারিস না?!

আমি- হুম,😖

রিয়া- আই আমি তোর জন্য খাবার নিয়ে আসছি!খাইয়ে দেই তারপর ও খাবার বাহির করে নিজের হাতে খাইয়ে দিতে লাগলো আমি খাইতে লাগলাম! খাওয়া শেষ হওয়ার পর আমি ধন্যবাদ দিলাম

এমুনি ও আমাকে জড়িয়ে ধরে বল্লো দূর পাগল ধন্যবাদ দিবার কি আছে হুম!
পিছন দিক দিয়ে কেও একজন টান দিয়ে,

ঠাসসসসাসসসায় ঠাসসসসসসস

ইতি- লুইচ্ছা লুফাংগার তোর লজ্জা করে না,, এই ভাবে কাওকে জড়িয়ে ধরতে আর করবেই কি ভাবে,,, তোর সভাবই এইটা একবার এই মেয়েকে জড়িয়ে ধরিস তো আবার ওই মেয়ে কে জড়িয়ে ধরিস?!

এতো জুড়ে থাপ্পড় দিছে যে ঠোট কেটে রক্ত পরতাছে,

রিয়া- ইতি তুমি কি করছো এই সব এতো জুড়ে কেও মারে ওর ঠোট কেটে গেছে অনেক টা আর এই সব কি বলছো তুমি ওকে?!

ইতি- একদম ঠিক ওর মতো লুইচ্ছা লুফাংগারের সাথে এমন টাই হওয়া উচিৎ তুই না কারো হাতের রান্না খাস না তাইলে এটা কি?!

রিয়া- দেখো এই সব তুমি কি বলছো না জেনে না বোঝে?!

ইতি- ওই একদম চুপ থাক এটা ওর আর আমার personal matter তার মধ্যে তুই আসবিনা ও কেমন আমি ভাল করে জানি?!

ওইদিকে ক্যাম্পাসের সবাই তো অবাক হয়ে আছে!আর দেখতেছে

রিয়া- personal matter ও আমাকে জড়িয়ে ধরছে তোমার কি ও ধরতেই পারে আমাকে?!

ইতি- হুম personal matter কারণ ও আমার স্বামী তাই তোকে ধরতে পারে না অধিকার নাই?!

ঠাসসসসসস(ইতি গালে হাত দিয়ে দাড়িয়ে আছে)!

আমি ও ওকে থাপ্পড় মেরে ওই খান থেকে চলে আসতে লাগলাম পিছন থেকে রিয়া অনেক ডাকছে কিন্তু শুনি নাই সোজা চলে আসলাম,, ওই ইতির বাচ্চার সাহস হয় কি ভাবে আমাকে এতোবার মারার ইসস ঠোট টা অনেক টা কেটে গেছে!!!!

আর দেখতে দেখতে ২দিন কেটে গেছে,, কলেজ থেকে সোজা আমি আমার এক বন্ধুর ওইখানে গেলাম গিয়ে ওর সাথে সব কিছু খুলে বল্লাম,, তারপর ও আমাকে বল্লো নাকি বাড়ি ঋণ রেখে টাকা নেওয়া যাই,, তাই একটা ব্যবস্তা করতে হবে,,আর উকিলের সাথে কথা বলে আসলাম সব কিছু ওকে করে আসলাম,, ডিভোর্সের বেপারে ২দিন পর ইতির বাসাতে যাবো যাইতাছি কারণ আম্মু আর আপুকে নিয়ে চলে আসবো আমাদের ওই খানে,, ২দিন ধরে আমার কোনো খোজ নাই কারণ ওই দিনের পর থেকে মোবাইল বন্ধ করে রাখছি যাতে কেও ফোন না করে আর ওদের বাসাতে ও যাইনাই,আম্মু চিন্তা করতাছে মনে যাইহোক আজ ওনাকে নিয়ে চলে আসবো নয়তো যাইতাম না!!

তারপর বাসাতে গেলাম! ভিতরে যাওয়া মাত্রয় হুট করে কেও একজন এসে জড়িয়ে ধরলোআমাকে,,, আর কান্না করতে লাগলো?!(বোঝতে পারছি কে ধরছে)

আমি- ওই কি বেপার আপনি কে আমাকে ছাড়েন আর এই ভাবে কান্না করছেন কেন?!

ইতি- না ছাড়বো না কেন চিনতে পারোনাই বুঝি আমি কে আর কি ভাবে চিনবে কত মেয়েকেই তো জড়িয়ে ধরো?!!

আমি- হুম ধরি আপনি আমাকে ছাড়েন বলছি আর কান্না করছেন কেন?!!

ইতি- আগে বলো এই দুইদিন তুমি কোথায় ছিল আর ফোন বন্ধ কেন ছিল,, তুমি জানো আমার কত টেনশন হচ্ছিলো আর সরি ওই দিনের জন্য?!

আমি- কেন আপনার টেনশন হচ্ছিলো আর আমাকে ছাড়েন?!

ইতি- কেন আমি ধরলেই বুঝি খারাপ লাগে অন্যকেও ধরলে তখন ভালো লাগে তাই না,, আগে বলো এই দুইদিন কোথায় ছিলে?!!আর ফোন কেন বন্ধ ছিল?!!

আমি – আপনি কি বলছেন কিছুই বোঝতে পারছি না আমাকে ছাড়েন আমি আম্মু আর আপুকে নিয়ে চলে যাবো এই খান থেকে আর হে আপনি ভাব্বেন না এখনো আরো কিছুদিন বাকি আছে না আপনার কষ্ট দেওয়া দিয়ে দিয়েন,, ১বছর হওয়া আগ পর্যন্ত সব কিছু মাথা পেতে নিবো আর আপনার টাকা গুলা ও পেয়ে যাবেন কিছুদিনের ভিতর??!(ওকে ছাড়িয়ে)!

ইতি- মানে?!!

আমি- কিছুনা উকিলের সাথে কথা বলে আসছি ডিভোর্স বেপার কিছুদিনের ভিতর পেয়ে যাবেন কারণ শাস্তি দিবেন দেন অযথা পবিত্র সম্পর্ক টা মাজে রেখে লাভ নাই,, আপনি ডিভোর্স পেয়ে যাবেন তারপর ভাল ভাবে শাস্তি দিয়েন আপনাকে ডিভোর্স দিয়ে আমি রিয়াকে বিয়ে করে ফেলবো কিছুদিনের ভিতরই,, ওকে আমি ভালবাসি ও ডিভোর্স পেপার আসা মাত্রয় আমরা বিয়ে করবো?!!

ইতি- waaaaaaat কি বলো তুমি এই সব?!!

আমি- যে গুলা সত্যি সেই গুলাই বল্লাম ( বলে উপরে যাইতে লাগলাম আম্মুর কাছে এমনি পিছ আমার হাত টান দিয়ে ইতি ওর একদম কাছে নিয়ে গেলো!)

ইতি- Will you ever understand my feelings.
Will you ever know- what are my
dreams.
Will you ever understand that i trust
you?
Will you ever feel that i love only you😍

আমি- দেখ আমি কারো কিছু বোঝতে চাইনা তুই আমার হাত টা ছাড়!

ইতি- না ছাড়বোনা এই দুইদিন তোমাকে অনেক মিস করছি,, আমি জানি তোমাকে আমার কত টা দরকার?!

আমি-sry আমি কাওকে এখন আর ভালবাসি না আর কারো ফিলিংস ও বোঝতে চাইনা আমি এখন রিয়াকে ভালবাসি আর তাকেই বিয়ে করবো আর তার ফিলিংস অনুভূতি গুলা বোঝতে চাই ওকে?!!

ইতি- whaaaaaat এই সব কি বলছো তুমি কি পাগল হয়ে গেছো?!

চলবে……….

More From Author

You May Also Like

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *