প্রতিটি মানুষ যতক্ষন তার নিজ মাঝে অর্থাৎ নিজ অস্তিত্ব মাঝে সুখি হতে পারবে না সে কখনোই জীবন সময়ে ভালো থাকবে না। আমারা প্রতিনিয়ত অন্যদের সুখি ভেবে নিজের সুখ টাকে তুচ্ছ ভাবী। আপনি গরিব বলে বড়লোকদের সুখি ভাবেন। আপনার জব( job) টাকে ছোট মনে করে অন্য কাজ গুলোকে ভেবে মন খারাপ করেন। আপনি নিজ অবস্থান টাকে মেনে নিয়ে ভালো থাকার চেষ্টা করেন তাহলেই আপনি সুখি হবেন এবং ভালো কিছু করতে পারবেন।সুখ,দুঃখ এভরিথিং জাসট ইনজয়।নো পেইন।জীবন যেহেতু আছে সুখ, দুঃখ, ভালোলাগা, খারাপ লাগা,অনুভব, অনুভূতি,ভালোবাসা,মৃত্যু আসবেই। এগুলো মাঝেই আমাদের জীবন। আমাদের জন্মের পর যেমন শরীরটা অন্য কেউ ঢেকে দিতে হয় মৃত্যু পরও শরীর টা অন্য কেউ ঢেকে দিতে হয়।তাই জীবনে অহংকার করবেন না,বড় মনে করবেন না নিজেকে। শুধু গরিব,ফকন্নিরাই মাটির নিচে যাবে না,কোটি পতির ছেলেকেও দিনশেষে মাটির নিচে যেতে হবে অবশ্য আমরা প্রতিটি মানুষ মাটির নিচে লুটিয়ে শান্ত ভাবে ঘুমাবো। আমাদের মাঝে অনেক মানুষ আছে যারা প্রিয়জন থেকে কষ্ট পেয়ে প্রতিনিয়ত একাকিত্ব কেঁদে যাচ্ছে রাতের অন্ধকারে সবার চোখের আরালে। কিন্তু বাস্তবতা সবার সামনে হাসিখুশি থেকে খুব সুন্দর ভাবে অভিনয় করে যাচ্ছে।যে কষ্ট গুলো ভেবে আমারা কাঁদতে হয়, সেগুলো না ভাবাই ভালো।আসলে আমাদের মন কথা শুনতে চায না়,যেটা পাবো না,যেটাতে কষ্ট আছে,সেটাই বার বার ভাবে বেহায়া মন। কিছুতেই নিজের কথা গুলো শুনতে চায় না
পাগল মন।,,,,,,,,,,,,,,,, মিরাদের বাড়িতে ঢুকে আংকেল কে সালাম দিলাম তারপর সবাই একসাথে খাওয়া শেষ করে সোফায় বসে কথা বলতেছি।এমন সময় ছেলেগুলো এসে বোনকে দিয়ে গেল। এরপর বোনকে নিয়ে মুগবল আংকেল বাসায় চলে আসি।মুগবল আংকেল আমায় কৌতুহল চোখে তাকিয়ে অনেক কিছু জানার ইচ্ছা ছুড়ে দিল। আমি আংকেল কে সব বললাম। কিছুদিন পর আমি আর মিরা বিবাহ সম্পর্কে আবদ্ধ হই। আজকে আমার বাসুর রাত।বোনকে নিয়ে ছাদে দাঁড়িয়ে আছি।কত চিন্তা মনে দোলা দিচ্ছে।পেছন থেকে ইমন এবার তো যাও অনেক রাত হয়ে গেছে,মেয়েটা সে কখন থেকে একা বসে আছে। তোমার বোনও তোমার কুলে ঘুমিয়ে আছে। ওকে আমার কুলে দাও।আংকেল বোনকে নিয়ে চলে গেল। আমি দরজা খুলে রুমে গিয়ে দেখলায় মিরা বসে মোবাইল চাপতেছে। তোমার এতক্ষন লাগে আস্তে সে কখন থেকে বসে থাকতে থাকতে বোরিং লাগছে (রাগী কন্ঠে)। আমি কাছে গিয়ে এই ভারী কাপড় খুলে ওযু করে আসো দুই রাকাত নামাজ পরবো। আমি পাঞ্জাবিটা খুলে একটা পাতলা গঞ্জি গায়ে দিলাম। আমি ওযু করে এসে দেখি মিরা শাড়ি খুলতেছে। আমি ওর সুন্দর পেটের তাকিয়ে রইলাম। আপনি এভাবে তাকিয়ে কেন আছেন। আমি হকচকিয়ে অন্য দিকে চোখ ফিরেলাম। আমারা এখন স্বামী স্ত্রীর আমার সবকিছু তোমার দেখার অধিকার আছে।মিরা কাছে এসে একটা চুমু দিবে আমি থামিয়ে আগে নামাজ তারপর। মিরা একটা মুচকি হাসি দিয়ে উয়াশরুমে চলে গেল। তারপর দুজনে একসাথে নামাজ আদায় করলাম। বালিশ দিয়ে বিছানায় হেলে বসলাম।মিরাও আমার দিকে তাকিয়ে আমার পাশে বসে আছে। দুইজন এটা ,ওটা নিয়ে অনকক্ষন কথা বললাম। অবশেষে মিরা আজকে আমাদের বাসুর রাত আমাকে আদর করো।বলেই আমার কুলের উপরে উঠে বসল। আমি মিরার দুই চোখের নাকের মাঝখানে তিলটা দিকে তাকালাম।এই তিলটাই ওর সৌন্দর্য হাজারগুন বাড়িয়ে দিয়েছে। আমি ওর গোলাপী ঠোঁট দুটো তে চুমু দেওয়া জন্য এগিয়ে যাচ্ছি।মিরার ভারী নিঃশ্বাস আমার চোখে, মুখে লাগছে। দুই জোড়া ঠোঁট এক হতেই দুজনেই জেন কোনো আদিম নেশায় মেতে ওঠেছি।মিরা চুল গুলো তে খামছে ধরলো। আমার শরীরের সাথে আকরেপৃষ্ঠে লেগে আছে। আমি ওর পেটে হাত বুলাতে থাকলাম। চুমুতে ভরিয়ে দিচ্ছে ওর মাতাল করা নেশাক্ত সৌন্দর্যের প্রতিটি অঙ্গ। দুইজনেই কোনো অমৃত সুখের নেশায় পারি দিচ্ছে সময়ের অসংখ্য সেকেন্ড।সকালে ঘুম ভাঙ্গতেই মিরা পাশে নেই।আমি বিছানা থেকে কাপড় ঠিক করে ওয়াশরূমের দিকে যাচ্ছি। উয়াশরূমে ঢুকতেই ধাক্কা খেলাম মিরা সাথে।দেখলাম গোসল করে বের হচ্ছে।একটু সাইড দিতেই চলে গেলো। আমি গোসল করে বের হলাম মাথা মুছতে, মুছতে।আমাকে দাও আমি মুছে দিচ্ছি।হাত উঁচু করে মুছতে কষ্ট হচ্ছে তাই একটা চেয়ারের উপর দাঁড়িয়ে মাথা মুছে দিচ্ছে।ওর নাভিটা আমার চোখ বরাবর দেখা যাচ্ছে।সরু পেট টার মাঝখানে ছোট একটা ছিদ্র মতো দেখতে বস্তুটা এতো আকর্ষনীয় কেন? অসাধারণ আল্লাহর অসাধারণ নিপুনতা।নাভিতে ঠোঁটের আলতো স্পর্শে মিরা কেঁপে উঠলো এবং পরে যেতে ছিল আমি ধরে ফেলি। লজ্জা মাথা নিচু করে রেখেছে এই প্রথমবার তাকে লজ্জা পেতে দেখলাম। লজ্জায় ধারন করা চেহারাটা অদ্ভুত ভালো লাগা কাজ করছিল। আমি বেশি খুশি হলে পেন্টের ওপর লুঙ্গি পরে গান লাগিয়ে ওরাধুরা নাচতে থাকি এভাবে বেশি খুশি উপভোগ করার মজাই আলাদা। আমাদের বিয়ের তিনমাস পর শুলাম আমার বউ প্রেগন্যান্ট তারমানে আমি বাবা হবো আমি তো খুশিতে বউ কে কুলে নিয় রূমে গিয়ে নাচতে থাকি। আমার বোনও এসে কিছু না বুঝেই নাচতে থাকে।বউ কে হাত দিয়ে ঘুরাচ্ছি বুকের সাথে লাগিয়ে পা মিলিয়ে ডান্স করলাম মাঝে মাঝে বোনকে আঙ্গুল ধরে নাচি।ইমন তুমি কি পাগল হয়ে গেছো (হাসি দিয়ে)। আংকেল মিষ্টি এনে সবাইকে মিষ্টি মুখ করচ্ছে।একটা মিষ্টি পুরোটা মুখে দিয়ে গপাগপ করে খেয়ে ফেললাম এভাবে তিন চারটা খেলাম। মিরা, আংকেল অবাক হয়ে তাকিয়ে আছে।তাদের চাওয়া দেখে আমি মাথা নিচু করে,বাবা হবো তাই খুশিতে খাচ্ছী।মিরা, আংকেল হেসে দিলো।ইমন তুমি কিন্তু একটা কাজ ভুল করতেছো।সেটা কি আংকেল। আমি কি এখনো তোমার আংকেলই লাগি।সরি আংকেল।ইয়া আব্বু। আংকেল আমার বোনকে নিয়ে চলে গেলো। কোমরে ধরে কাছে টেনে আনলাম মিরাকে আমাদের কি বাচ্চা হবে গো,ছেলে,না মেয়ে। আল্লাহ যেটা দেয়। আমার মেয়ে বাচ্চা হলেই যথেষ্ট।ঐ মেয়ে কেন আমার ছেলে লাগবো।না মেয়ে লাগবো।ছেলে লাগবো। আচ্ছা আল্লাহ যেটা দেয়। সেদিন একটা রাস্তা করে আমি,মিরা বাড়ি ফিরছিলাম। হঠাৎ একটা মেয়ে সামনে এসে ছার আসসালামুয়ালাইকুম। ভালো আছেন।l love you sir। দেখলাম মিরা রাগি চোখে তাকিয়ে আছে। আমি মেয়ের পা ধরতে গেলাম।ছার কি করছেন। আপনি আমার গুরজন।সার আপনাকে আমি ঐ ভাবে l love you বলি নাই।সেদিন আপনার কথা গুলো শুনে শিহরিত হয়েছিলাম।যার ফলে আজ আমি অনেক ভালো রেজাল্ট করছি। আমার মনে কোনো প্রেম করার চিন্তা নাই যদি মনের মতো করে আপনার মতো কাউকে পাই তাহলেই ভালোবাসবো।মিরা রাগ করে হনহন করে বাসার দিকে চলে গেলো।রূমে গিয়ে দেখি রাগ করে বসে আছে। খোদার কসম করে বলছি,ঐ মাইয়া কে আমি চিনি না। তুমি মেয়েদের সাথে এতো পটর পটর কেন করো।বসা থেকে উঠে কলার ধরে ।তোর জন্ম শুধু এই মিরার কে ভালোবাসার জন্য, শুধু মিরার জন্য।অন্য কোনো নারী তোর উপর ছায়া ফেললেও আমার সয্য হবে না। আমি বুকে শক্ত করে জরিয়ে ধরে আমি শুধু তোমাকেই ভালবাসি, তোমাকেই চাই, শুধু তোমারই ছোঁয়া চাই, জীবনের শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করতে চাই তোমার পাশে থেকে, এভাবে কাটাতে থাকে ইমন, মিরার সুন্দরতম জীবন।। প্রতিটি মানুষের জীবন সুন্দর হক, সুখের হক প্রত্যাশা হৃদয়ে দুয়া করি আপনাদের জন্য।
রাগী বস যখন রোমান্টিক বউ শেষ পর্ব
