আমি ঈশিকাকে চড় মারার পর বাসা থেকে বের হয়ে আসলাম,একটা নদীর পাড়ে বসে আছি আর ভাবতাছি,এটা কি ঠিক করলাম? নিজেই নিজেকে প্রশ্ন করলাম।ঈশিকা তো আমার ভালোর জন্যই এটা করলো,আর আমি উল্টো চড় মেরে আসলাম। সারাদিন বাহিরে কাটালাম,রাতে বাসায় ফিরলাম ২/৩ বার কলিং বেল চাপলাম কোন সাড়া নেই,তাই দরজাটা ধাক্কা দেয়া সাথেই খুলে গেলো,দরজা খুলাই ছিলো,ভিতরে…
আমি ওয়াস রুম থেকে বের হয়ে দেখি, ঈশিকা আয়নার সামনে বসে সাজতেছে,দেখতে অনেক সুন্দর লাগছে ইচ্ছে করতাছে গিয়ে জড়িয়ে ধরি,কিন্তু আমি নিজেকে শক্ত করলাম, এত সহজে হার মানলে চলবে না,আমাকে প্রতিশোধ নিতে হবে। ৪ ঘন্টা পর, ঢাকা এসে পৌছালাম,,তারপর ঈশিকাকে ধাক্কা দেয়ার সাথে ঘুম থেকে উঠলো।-এবার নামতে হবে, এসে পরছি(আমি)বাসায় এসে ঈশিকাকে রেখে বাহিরে গেলাম…
ঘুম থেকে উঠে দেখি বিকাল হয়ে গেছে,এত ঘুমাইছি বাহ,দেখি পুরো বাড়ি বিয়ের আমেজ,আমার কিছু মাথাই ঢুকতাছে না,এ বাড়িতে আবার কার বিয়ে!আমার ছারা তো আর কারো বিয়ের বয়স হইনি,,,,, তাই মা কে বললাম কার বিয়ে? আর বিয়ে কোন এলাকায় মানে মেয়ের বাড়ির এলাকার নামটা অন্তত বলো? আমি বাহিরে আসলাম,অনেক দিন পর গ্রামে আসছি সত্যি অনেক ভালো…
এদিকে ঈশিকা ভাবতেছে আজ মনে হয় একটু বেশি করে ফেললাম।আবার বলে যা করছি ঠিকি করছি,এখন আর বিরক্ত করবে না এতেই শান্তি। পরদিন ঘুম থেকে উঠে,দোকানে গেলাম, এক প্যাকেট সিগারেট নিয়ে বাসায় আসলাম,আমি কখনো সিগারেট খাই না,।কিন্তু ঈশিকার কথা গুলো বার বার কানে বাজছে,নিজেকে খুব অসহায় লাগছে,রুমে ঢুকেদরজা বন্ধ করে ১ টা সিগারেট ধরাইলাম,আর ভাবতাছি এখানে…
আমি বাসায় রওনা হলাম,বাসায় আসার পর,,,, এটা বলেই রুমে দৌড়ে আসলাম কিছুক্ষণ পর খাবারটা খেয়ে খালার বাসায় গেলাম, বাড়িতে ঢুকে চিল্লাতে চিল্লাতে বলতাছি খালা ও খালা আমি পাশ করছি। মেজাজ টা দিলো তো খারাপ করে,কেমন লাগে এমন কথা শুনলে! কিসের মিষ্টি পকেটে টাকা নাই একটা, মিষ্টি কিনার টাইম আছে নাকি। কিছুদিন পর কলেজে ভর্তি হলাম,তখন…
-ও খালা কই গো তুমি,দেখো তুমার জামাই আসছে।(আমি) -ওই তরা থামবি ছেলেটার খিদে পাইছে, খাবার চাইতেছে দেওয়া বাদে ঝগরা লাগাইছস!(খালা) -বস বাবা দিতাছি,(খালা) এর মাঝে আপনাদের পরিচয় টা দেই,গরিব বাবার প্রথম সন্তান আমি,আর ঈশিকা হলো আমার খালাত বোন এবার ইন্টার সেকেন্ড ইয়ারে পড়ে,আর আমি সবে মাত্র এস, এস, সি পরিক্ষা দিলাম,খালারা অনেক বড়লোক,আমি ঈশিকাকে ভালোবাসি,যখনই…
আমি ঈশিকাকে চড় মারার পর বাসা থেকে বের হয়ে আসলাম,একটা নদীর পাড়ে বসে আছি আর ভাবতাছি,এটা কি ঠিক করলাম? নিজেই নিজেকে প্রশ্ন করলাম।ঈশিকা তো আমার ভালোর জন্যই এটা করলো,আর আমি উল্টো চড় মেরে আসলাম। সারাদিন বাহিরে কাটালাম,রাতে বাসায় ফিরলাম ২/৩ বার কলিং বেল চাপলাম কোন সাড়া নেই,তাই দরজাটা ধাক্কা দেয়া সাথেই খুলে গেলো,দরজা খুলাই ছিলো,ভিতরে…
আমি ওয়াস রুম থেকে বের হয়ে দেখি, ঈশিকা আয়নার সামনে বসে সাজতেছে,দেখতে অনেক সুন্দর লাগছে ইচ্ছে করতাছে গিয়ে জড়িয়ে ধরি,কিন্তু আমি নিজেকে শক্ত করলাম, এত সহজে হার মানলে চলবে না,আমাকে প্রতিশোধ নিতে হবে। ৪ ঘন্টা পর, ঢাকা এসে পৌছালাম,,তারপর ঈশিকাকে ধাক্কা দেয়ার সাথে ঘুম থেকে উঠলো।-এবার নামতে হবে, এসে পরছি(আমি)বাসায় এসে ঈশিকাকে রেখে বাহিরে গেলাম…
ঘুম থেকে উঠে দেখি বিকাল হয়ে গেছে,এত ঘুমাইছি বাহ,দেখি পুরো বাড়ি বিয়ের আমেজ,আমার কিছু মাথাই ঢুকতাছে না,এ বাড়িতে আবার কার বিয়ে!আমার ছারা তো আর কারো বিয়ের বয়স হইনি,,,,, তাই মা কে বললাম কার বিয়ে? আর বিয়ে কোন এলাকায় মানে মেয়ের বাড়ির এলাকার নামটা অন্তত বলো? আমি বাহিরে আসলাম,অনেক দিন পর গ্রামে আসছি সত্যি অনেক ভালো…
এদিকে ঈশিকা ভাবতেছে আজ মনে হয় একটু বেশি করে ফেললাম।আবার বলে যা করছি ঠিকি করছি,এখন আর বিরক্ত করবে না এতেই শান্তি। পরদিন ঘুম থেকে উঠে,দোকানে গেলাম, এক প্যাকেট সিগারেট নিয়ে বাসায় আসলাম,আমি কখনো সিগারেট খাই না,।কিন্তু ঈশিকার কথা গুলো বার বার কানে বাজছে,নিজেকে খুব অসহায় লাগছে,রুমে ঢুকেদরজা বন্ধ করে ১ টা সিগারেট ধরাইলাম,আর ভাবতাছি এখানে…